যারা এখানে বাবা-মা আছেন, আপনাদের বাচ্চাদের আপনারা পুরস্কৃত করুন কুর’আন মুখস্ত করার জন্য এই মাসে। এখন, প্রথম কথা হচ্ছে, আপনাদের উচিৎ সুনির্দিষ্ট সময় ঠিক করা যখন আপনার বাচ্চারা কুর’আন মুখস্ত করবে। এবং তারপর, মুখস্ত শেষ করার জন্য তাদের পুরস্কৃত করুন। এবং আরও ভিডিও গেমস দিয়ে তাদের পুরস্কৃত করবেন না। ভাল কিছু দিন। বুঝছেন তো। তাদের ঘুরতে নিয়ে যান। ঈদে বিশেষ কিছু করুন। কিছু তো করুন। তবে আপনার সন্তানদের উৎসাহের জন্য ব্যবস্থা করতে হবে আপনার। এটি না হয় ছিল শিশুদের জন্য নূন্যতম কিছু। আপনি যদি শেষ করতে পারেন, অলরেডি মুখস্ত করে ফেলেছেন, ব্যাপারটি যদি আপনার জন্য সহজ হয়, আমি একটি বাড়তি সুপারিশ করতে পারি, এটি পুরো পরিবারের জন্য, শুধুমাত্র শিশুদের জন্য নয়, এটি গোটা পরিবারের জন্য, আপনার উচিৎ দৃঢ় সংকল্প করা যে আপনি ২০টি দোয়া মুখস্ত করবেন। এবং, আমি চেষ্টা করব হ্যান্ডআউট তৈরি করতে এই সপ্তাহে যাতে করে তারা আগামি জুমু’ওয়াতে আপনাদের তা পৌঁছে দিতে পারেন, ইন শাা আল্লাহ্। ২০টি দোয়া। ঘরে প্রবেশ করা, ঘর থেকে বের হওয়া, মসজিদে প্রবেশ করা, মসজিদ থেকে বের হওয়া, বাথরুমের জন্য, পানাহারের জন্য, কাপড় পরিবর্তনের, শুধু ২০টি দোয়া। রমযান মাসে। জানেন তা আপনার জন্য কি করবে? তা আপনার বাকি জীবনে পরিবর্তন এনে দিবে। তো, আপনি যখন এই কাজগুলো নিয়মিত করবেন, আল্লাহ্কে স্মরণ করা আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। আমাদের সবার কাছে দোয়ার বই-পুস্তক আছে, কিন্তু দোয়াগুলো থাকতে হবে আমাদের মাথায় এবং অন্তরে, কাগজে নয়। আপনাকে দোয়াসমূহ মুখস্ত করতে হবে। তো, পরিবারের জন্য কুরআন মুখস্ত করার প্রজেক্ট এবং দোয়াসমূহ মুখস্ত করুন যদি হাতে সময় থাকে। এটি আপনাদের সবার জন্য সত্যিকার অর্থে কল্যাণকর হবে।
এখন আমি বোনদের প্রতি একটু মনোনিবেশ করতে চাই। প্রথম উপদেশ যা আপনাদের দেব তা হোল, আপনার সন্তানদের যা করতে দেবেন, আপনি নিজেও সেটা করবেন। এবং বোনেরা, আমি জানি আপনাদের হাসবেন্ডরা মাঝে মধ্যে আপনাদেরকে চাপ দেয় সবচাইতে বিশদ ইফতার তৈরি করতে, মানব ইতিহাসের যার আর কোন নজির নেই। কিন্তু, ভাইয়েরা, মহিলাদের উপর চাপ প্রয়োগ করবেন না যে তাদের অর্ধেক রোজা রাখা কাটে রান্না করতে করতে, ষ্টোভের সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে রান্না করা ছাড়া আর কিছু করা হয় না। হালকা ইফতার করুন। ভারি ইফতার করবেন না। খাবার ফ্রাই করবেন না, বুঝছেন তো (কি বলতে চাচ্ছি), প্রয়োজনের অধিক রান্না করবেন না।বাসার লোকসংখ্যা হলো দু’জন আর রান্না করেছেন দশজনের সমপরিমাণ। এটি হচ্ছে সেই মাস যখন আমাদের রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম)এর উপদেশ স্মরণ করা উচিৎ, তিনি আমাদের বলেছেন, আমাদের পেটের এক তৃতীয়াংশ ভরপুর করতে, জানেন তো, এক তৃতীয়াংশ খাবারের জন্য, এক তৃতীয়াংশ পানির জন্য, এবং বাকি এক তৃতীয়াংশকে আলাদা ছেড়ে দিন। এটি সেই মাস না যেখানে আপনি, আপনি মাগরিবের দশ মিনিট আগে টেবিলে বসেন, এবং আপনি অপেক্ষা করছেন। এক পাহাড় সস আপনার প্লেটে, রয়েছে ফ্রাই, পাকোরা, সমুসা, এবং এরকম সবকিছু এবং আপনি খাবারের একটি পাহাড় তৈরি করেন এবং এসব শেষ করার পর মাগরিবের জন্য দাঁড়াতে আপনার কষ্ট হয়ে যায়। অধিকাংশ মানুষ, ব্যাপারটি দুঃখজনক, মুসলিমেরা রমযানের ওজন বাড়িয়ে বসে থাকেন, কমিয়ে না। বুঝছেন তো, সাধারণ পানাহার করুন, হালকা পানাহার করুন। হালকা পানাহার করুন। যাতে করে হাটাহাটি/ঘোরাঘুরি করবার শক্তি থাকে আপনার। আপনার উদর পরিপূর্ণ করবেন না। এটিই হচ্ছে ট্রেনিং। সারাদিন রোজা রাখার মাহাত্ম্য কোথায় থাকে যেখানে আল্লাহ আমাদের ট্রেনিং দিচ্ছেন কম পানাহার করে টিকে থাকবার আর আমরা দিন শেষে অতিরিক্ত ভাবে উদরপূর্তি করি। মূল উদ্দেশ্য হারিয়ে যায়। এবং নিশ্চয়, আপনি যদি সেই অবস্থায় থাকেন, আপনি কি করে তারাবীর সালাতে অংশগ্রহন করবেন? আর যদি যানও, দুই রাকাত পরই আপনি অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকবেন যে কখন ইমাম সাহেব রুকু’ তে যাবেন, অনেক সময় লাগছে। আপনার সাথে এটিই হবে। আপনি চান না সেটি হোক। আপনি চান এই মাসের সর্বোত্তম ফায়দা নেওয়ার। এর সাথে রিলেশন আছে আপনি কিভাবে পানাহার করবেন, আপনার দৈনিক রুটিন কেমন হবে, কিভাবে পুরো পরিবার উৎসাহিত থাকবে তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করার জন্য। সবাইকে এই ব্যাপারে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। সবাইকে। এবং, সব পরিবার তো আর একই লেভেলে নয়। মা শা আল্লাহ আমাদের এই কমিউনিটিতে বহু হাফেজ রয়েছেন। প্রতিটি কমিউনিটিতে বহু মানুষ আসেন প্রায় প্রত্যেক সালাত আদায় করতে। তারা এখানে। এবং আরও অনেকে আছেন যারা এখানে নেই। সবার লেভেল এক নয়। তবে জানেন কি, গত রমজানের আপনি যা করেছেন তার তুলনায় আপনাকে এই রমজানে আরও ভাল করতে হবে। আপনার পরিবারকে গত রমজানের তুলনায় এই রমজানে আরও ভাল করতে হবে। আপনি ব্যক্তিগতভাবে, আপনার স্ত্রী, পরিবার—সবাই। আপনি অন্য কারও সাথে প্রতিযোগিতা করছেন না, প্রতিযোগিতাটি আপনার নিজেরই সাথে। নিজেকে শুধরানোর দায়িত্ব আপনার। আপনাকে খুজে বের করতে হবে রমজানে আমি উল্টাপাল্টা কি করেছি, এবং এই রমজানে তা সংশোধন করতে হবে। এটি গেল বোনেদের ব্যাপারে কিছু কথা। বোনেরা আরেকটু শুনুন, আপনি যদি খাবার তৈরি করতে থাকেন, বা বাসায় অনেক সময় কাটান, অথবা, বুঝছেন তো, অন্যান্য কাজকর্মে ব্যস্ত, চেষ্টা করুন সেই সময়টুকু তে কুর’আন তেলাওয়াত করবার, আপনার মুখস্ত করা অংশগুলো রিভিউ করবার, কুর’আন এর তেলাওয়াত শুনুন, তাফসীর শুনুন। কুর’আনের অর্থসমূহ। বাংলা হোক, আরবি হোক, ইংরেজি হোক—তা শুনুন। সেই ব্যাখ্যা শুনুন। দর্শকবৃন্দের মাঝে থাকা হাফেজ সাহেবদের জন্যও আমার উপদেশ রয়েছে।
আমাদের অনেক হাফেজ সাহেব, মা শা আল্লাহ্, রমজানে তাঁরা শুধু একটা কাজ করেন তা হলো তাঁরা তারাবীর নামাজের জন্য প্রস্তুতি নেন। মাথায় একটি ব্যাপার ঘুরতে থাকে যে, ‘রিভিউ করতে হবে, রিভিউ করতে হবে, কারন ১০ জন বা ১০০ জন বা ১০০০ জন মানুষের ইমাম হয়ে সালাত আদায় করতে হবে, তাই, আমাকে শুধু কুর’আন রিভিউ করতে হবে।’ এটি রমযান এর খুশু কমিয়ে দেয়। রিভিউ করবার জন্য একটি নির্দৃষ্ট সময় দিন। তবে তার সাথে, আলহামদুলিল্লাহ্, যেহেতু আপনি অলরেডি কুর’আন মুখস্ত করে ফেলেছেন, আপনাদের মনোযোগ দেয়া উচিৎ, এখন, যতটুকু পারেন, কুর’আন বুঝার চেষ্টায়। ব্যাপারটি দুঃখজনক যখন আমাদের রয়েছে একটি প্রজন্ম যাঁরা কুর’আন মুখস্ত করেছেন, কিন্ত তাঁরা কুর’আনের অর্থ বুঝেন না। এই মাসেই আপনাদের চেষ্টা করা উচিৎ, বিশেষ করে হাফেজগন। সাধারনতার বাহিরে এসে তাফসীর পড়ুন, তাফসীর শুনুন, ব্যাখ্যা শুনুন, এবং বিশেষ প্রচেষ্টা চালান বুঝবার জন্য তাঁরা কি তেলাওয়াত করছেন। আপনাদের একটি প্রোগ্রাম থাকা উচিৎ যে প্রতি বছর তাফসীরের ২-৩ যুজ পড়ালেখা করবেন। তাহলে, সামনের ১০ বছরের মধ্যে আপনি সম্পূর্ণ কুর’আন পড়াশুনা করতে পারেন, শুধুমাত্র রমযানে পড়ালেখা করে। এটি ছিল বিশেষ করে হাফেজ সাহেবদের জন্য।
পরিশেষে, আমি পুরুষদের কিছু উপদেশ দিতে চাই, যারা দর্শকদের মাঝে বসে আছেন। বাচ্চাদের ব্যাপারে যা বলেছি, আপনাদেরকেও প্রথমে তাই বলবো, আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় apps গুলো মুছে ফেলুন, সেগুলো ফেলে দিন। ভিডিও গেমস এর apps মুছে ফেলুন, Netflix app মুছে ফেলুন, amazon video player app, যে সকল apps আপনি বিনোদনের জন্য ব্যাবহার করে থাকেন, সেগুলো সব মুছে ফেলুন। সেগুলো যেন আপনার ডিভাইসে না থাকে। এই মুহূর্ত থেকে! বলবেন না, যে প্রথম রমযান থেকে শুরু করবো, season 5 শেষ করতে পারব। সেটা করবেন না। এটি ফেলে দিন। একেবারে মুছে ফেলুন। আর না। আর না। আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল তাদেরকে পছন্দ করে না যাদের স্মরণ করিয়ে দেয়া হলেও তারা অবজ্ঞা করে। এবং এরা নিজেদের বলে তারা বদলে যাবে। আল্লাহ এসব লোকদের পছন্দ করেন না। আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল মাঝে মধ্যে খুব কঠোর ভাষায় এরকম মানুষদের বর্ণনা দেন। যে সকল লোকদের স্মরণ করিয়ে দেয়া হলেও তারা অবজ্ঞা করে।
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن ذُكِّرَ بِآيَاتِ رَبِّهِ فَأَعْرَضَ عَنْهَا
যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চেয়ে যালেম আর কে? (সুরা কাহাফ:৫৭)
অন্য কথায়, সে দায়িত্বজ্ঞানশূন্য ছিল, যদিও তাকে স্মরণ করে দেয়া হয়েছিল। তাই, ব্যাপারটি হালকা ভাবে নিবেন না। বিনোদনের সকল উৎপাদন মাধ্যমগুলো ফেলে দিন। আমাদেরকে আল্লাহ্র কালাম কে গ্রহন করতে হবে, গ্রহন করতে হবে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম) এর উপদেশ। দূষিত ইনপুট বন্ধ করতে হবে আমাদের। তাতে তালা লাগাতে হবে। যদি পুরো জীবনের জন্য সেগুলো বন্ধ করতে না পারেন, অন্ততপক্ষে এই মাসটিকে যথার্থ সম্মান দিন। এটি ছিল পুরুষদের উদ্দেশ্যে প্রথম উপদেশ। দ্বিতীয় উপদেশ হলো, দীর্ঘ রাত-জাগবেন না। আপনি যদি এখানে আসেন তারাবী পড়তে, এবং আপনি এক্সট্রা সালাত আদায় করছেন, কিন্তু যদি আপনি ফজরের জন্য তা করছেন না, আপনি ভাববেন, উমমম, আমি সেহেরি খাবো না, লম্বা রাত্রি কাটিয়েছি। (জেনে রাখুন) আপনি মূল বিষয়টা ধরতে পারছেন না! গুরুত্বপূর্ণ সালাত হচ্ছে ফজর এবং এশা মসজিদে পড়া। রমযানে এটি আপনাদের প্রথম টার্গেট। যখন আপনি সেই টার্গেট পূরণ করতে পারবেন, তারপর অন্যান্য বিষয় যোগ করুন। তারাবীর শেষে নামাজের পর সামাজিকতার দরকার নেই। আপনি যদি আসেন ৮ রাকাত বা ২০ রাকাত বা ৪ রাকাত বা ৬ রাকাতের জন্য, সেটা ব্যাপার না, তবে যদি এখানে আসেন, যদি সালাত আদায় শেষ হয়ে থাকে, বাসায় গিয়ে ঘুম দিন! বাসায় গিয়ে লোকদের দাওয়াত দিয়েন না, তারপর দেখা যাবে ভোর ২টা বাজে আপনি জাগ্রত, আর তারপর আপনি সেহেরীর জন্য উঠলেন না, উঠলেও ঘুমে অবস্থা খারাপ, বা যা করেন, এরকম করবেন না। করবেন না এরকম। হাতে সময় রাখুন। ফজরের সময় এখানে উপস্থিত থাকুন।
আর যখন ফজরের সময় এখানে থাকবেন, মাথায় আনবেন না যে ‘না না না, আমি সারা রাত জেগে থাকব এবং ফজরের জন্য এখানে আসব। সেভাবে তাহলে আমার সালাত মিস হবে না।’ সেরকম করলে, আপনি যখন এখানে দাঁড়াবেন, আপনি তো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমাবেন এখানে। আপনার তো সত্যিকারঅর্থের সালাতে আগ্রহী হওয়ার কথা। মূল কথা তো এই নয় যে আপনি কোনমতে মসজিদে যাবেন এবং সেখানে দাঁড়াবেন। মূল কথা হচ্ছে আল্লাহ্র সাথে খুশু(মনোযোগ ও আবেগ)। রাতে যথাযথ ঘুমান। এবং এখানে আসুন এবং ফজর উপভোগ করুন, এবং এটিকে লক্ষ্য হিসেবে স্থির করেন, এই বছর, আল্লাহ বলেন “وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর (২:১৮৫)। দর্শকদের মাঝে যারা পুরুষ এবং যাদের সন্তানদের বয়স ১২ বা এর অধিক, তাদেরকে দৈনিক আপনার সাথে নিয়ে আসুন ফজর এবং ঈশায়। তাদেরকে সাথে আনুন। এই রমযানে এটি আপনাদের লক্ষ্য। এই রমজানকে গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করুন। এভাবে আপনাদের চিন্তা করা উচিৎ। আপনাদের কেউ কেউ দূর থেকে এখানে এসেছেন, বিভিন্ন মসজিদ থেকে আসছেন, যেই মসজিদ আপনার কাছে, যেই মুসাল্লা আপনার নিকটে, ফজর এবং ঈসা। ফজর এবং ঈসা। ফজর এবং ঈসা। কেন? কারন আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম) আমাদের বলেছেন যে কেউ যদি ফজর এবং ঈসার সালাত জামাতে আদায় করে, তাহলে সে যেন পুরো রাত সালাত আদায় করল! বলুন না, সারা রাত নামাজ পড়বার সাওয়াব থেকে আমরা কেন বঞ্চিত হবো তাও রমযান মাসে? বুঝতে পারছেন তো, লাইলাতুল ক্বাদরও তার মাঝে পড়বে। যদি আপনি লাইলাতুল ক্বাদর ধরতে নাও পারেন, আপনি এটি পেয়ে যাবেন আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম) কথার গুনের কারনে/ হাদিসের মাধ্যমে, কারন আপনি ফজর এবং ঈষা মসজিদে/জামাতে আদায় করেছেন। বলুন না, কেণ এই সুযোগটি হাতছাড়া করবেন? তাই, দৃঢ় হন। এটি আমাদের সকলের জন্য একটি বিশেষ মাস হবে। আসুন কাজে লেগে পড়ি। আসুন নিজেদের পরিবর্তন করি, আসুন আলাদা কিছু করি যাতে করে আল্লাহ দেখেন বিশেষ উপলক্ষে, বিশেষ যত্ন সহকারে আমরা এবং আমাদের পরিবার রামাদানকে পালন করি।