উস্তাদ নুমান আলী খান

নুমান আলী খান একজন মুসলিম দা’ঈ। কুর’আন এর জ্ঞানে তার অসাধারণ গভীরতা এবং সুন্দর উপস্থাপনা শৈলীর কারণে সমগ্র বিশ্বের তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশ এবং বাংলাভাষাভাষী অনেক ইসলাম অনুরাগী তরুণ তাঁর অসাধারণ আলোচনা থেকে উপকৃত হচ্ছে নিয়মিত …

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

আমাদের সাথে সংযুক্ত থাকুন

বর্তমানে আমরা ফেইসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল এ নুমান আলী খানের লেকচার গুলো নিয়মিত প্রকাশ করছি এবং এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে তা শ্রেণীবদ্ধ ভাবে সংরক্ষণ করছি। আপনি আমাদের ফেইসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল লাইক /সাবস্ক্রিপশন করে আমাদের সাথে আরো নিবিড় ভাবে সংযুক্ত থাকতে পারেন।

আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন…

সংযুক্ত থাকুন

ভিডিও + প্রতিলিপি

No Results Found

The page you requested could not be found. Try refining your search, or use the navigation above to locate the post.

প্রবন্ধ

মুসলিমরা কি এলিয়েনে বিশ্বাস করে?

মহাকাশের কাল্পনিক জীব অর্থাৎ এলিয়েন সম্বন্ধে আমাদের বিশ্বাস কি? মুসলিমরা কি এলিয়েন বিশ্বাস করে? আল্লাহ কি এই ধরনের কিছু সৃষ্টি করেছেন? নাকি আমরাই আল্লাহর একমাত্র সৃষ্টি? ইবনে তাইমিয়া(র) সহ অন্যান্য কয়েক জন আলেম মনে করেন আল্লাহ তাআলা এই ধরনের কিছু সৃষ্টি করেছেন। এবং এটি সৃষ্টিকর্তা হিসেবে আল্লাহ তাআলার নৈপুণ্য বর্ণনা করে। ‘খালাক্ব’ অর্থাৎ তিনি যিনি সৃষ্টি করতে থাকেন। এই ধারণাটি অর্থাৎ আমরা আল্লাহ তাআলার একমাত্র সৃষ্টি এবং আমরা ছাড়া আল্লাহতালার আর কোন সৃষ্টিই থাকবে না, এর দ্বারা আল্লাহর সৃষ্টি কর্তা হিসেবে চিরস্থায়ীত্ব এবং নিরবচ্ছিন্নতার ওপর সন্দেহ পোষণ করা হয়। এবং ইবনে তাইমিয়া বলে ছিলেন এটি আল্লাহর মহত্বের বিপরীত। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন আল্লাহ সুবাহানাতালা সৃষ্টি করে যাচ্ছেন এবং ক্রমাগত সৃষ্টি করে যাবেন, যার কোন শেষ নেই। এবং আমরা যা জানি অর্থাৎ আমাদের এই জগত আল্লাহ এভাবেই (সৃষ্টি) শুরু করলেন এবং একদিন আমাদের বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। এটি হচ্ছে শুধু আমাদের অংশটুকু, এরকম আরও আছে। আমাদের আগেও ছিল এবং আমাদের পরেও থাকবে। তারা আমাদের সমসাময়িক কিনা এ নিয়ে ইবনে তাইমিয়া কোন মত দেননি। বরং ইবনে তাইমিয়া আল্লাহ তায়ালার ক্রমাগত সৃষ্টি করা নিয়ে কথা বলেছেন। কিন্তু আমাদের সমসাময়িক অন্য জগত থাকার সম্ভাবনার ব্যাপারে কোন অস্বীকৃতি নেই। অথবা আমাদের সমসাময়িক অন্য কোন সৃষ্টি। এবং বহু প্রমাণ আছে যা খুব সম্ভবত এই দিকেই ইঙ্গিত করে। সুতরাং দয়া করে আমাকে কোন ধরনের কটুক্তি করবেন না, এটা টুইট করে বসবেন না যে ইয়াসির কাদরী বলছেন এলিয়েন আছে। বরং আমি বলছি কিছু প্রমান আছে যা আল্লাহ তাআলার এ ধরনের সৃষ্টি সম্পর্কে ইঙ্গিত করে। এই প্রমাণগুলো কি? প্রথমত, ”يخلق مالا تعلمون” তিনি এমন জিনিস সৃষ্টি করেছেন যা সম্পর্কে তুমি কখনো জানবেনা। তুমি কখনো জানবেনা অর্থাৎ এমন কোন জিনিস যা তোমার দেখা সম্ভব নয়।وَيَخْلُقُ مَا لَا تَعْلَمُونَ আর তিনি...

স্থায়ীভাবে অন্তরের শান্তি কীভাবে অর্জন করা যায়

একজন শ্রোতার প্রশ্ন ছিল, ঈমানের বিভিন্ন পর্যায় আছে। ঈমান কি শান্তির সাথে সম্পর্কিত ? শান্তির বিভিন্ন পর্যায় আছে। আমি কি ঈমান ছাড়া কিংবা ঈমানদার হয়ে শান্তি লাভ করতে পারি? কোন ব্যক্তি অল্প ঈমান নিয়ে শান্তি পেতে পারেন কিনা? গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আসলে এটি একটি সুন্দর প্রশ্ন। এবং আল্লাহ একটি আয়াতে বর্ণনা করেছেন, যেটা আমি আগে তেলাওয়াত করেছি ,”অতএব, উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি লাভের অধিক যোগ্য কে, যদি তোমরা জ্ঞানী হয়ে থাক। যারা ঈমান আনে এবং স্বীয় বিশ্বাসকে জুলুমের সাথে মিশ্রিত করে না, তাদের জন্যেই শান্তি…..(৬; ৮১-৮২) এটি একটি চমৎকার উত্তর। আল্লাহ বলেছেন, দু,দিকের কোন দিক বেশি শান্তি প্রত্যাশা করে। অন্য কথায় ইসলাম ছাড়াও এমন কিছু জিনিস আছে যার মাঝে মানুষ মাঝে মধ্যে শান্তি খুঁজে পায়। কিন্তু কে নিয়মিত, বিরামহীন এবং সারাজীবন ধরে শান্তি পাওয়ার যোগ্য? এরা ঐসব মানুষ যারা সত্যিকারভাবে ঈমান আনে এবং ঈমান আনার পর মন্দ কাজ করে তাদের ঈমানের অধিকার ক্ষুণ্ণ করে না। এখন আমি আপনাদের বলছি , কে এটা আপনাদের বলতে পারবে , কেউ একজন ৪ ঘণ্টা একই অবস্থায় থেকে মেডিটেশন করেছে এবং নড়াচড়া করছে না। আপনি তার দিকে তাকিয়ে দেখেন সে দেখতে সত্যি শান্তিময়। সে সত্যিকার অর্থে এখন শান্ত এবং তার ভিতরে অনেক শান্তি আছে। মানুষ ইয়গা করে এবং এর মধ্যেও শান্তি খুঁজে পায়। ঠিক আছে। কিছু মানুষ সাওনায় বসে শান্তি পায় । কেউ কেউ ক্লাসিক্যাল গান শুনে শান্তি খুঁজে পায়। সুতরাং আপনি যদি কারো শান্তি খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে কথা বলেন, তারা বলে আমি ভিন্ন ভিন্ন জিনিস থেকে শান্তি খুঁজে পাই। কেউ হয়ত সমুদ্রের ধারে বসে আছে এবং সমুদ্রের ঢেউয়ের দিকে তাকিয়ে থেকেই শান্তি খুঁজে পাচ্ছে। কিন্তু এটা হচ্ছে অস্থায়ী ভাবে আবেগের শান্ত / স্থির অবস্থা। কিন্তু আমরা যখন বলি শান্তি খুঁজে পাই, এটা আসলে ১...

ঈমান এবং আঁধার প্রান্তরে পথ চলা প্রদীপ – ৩য় পর্ব

সে মনে করেছিল এই সব কিছু তাকে তার লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে। কারো জন্য সেটা হয় পরবর্তী কোন মুভি, কোন খেলনা, নেক্সট স্মার্ট ফোন। যেমন- কোন স্টার ওয়ার মুভি বের হলে টিকেটের লাইন হজ্জের ভিসার লাইনের চেয়েও লম্বা হয়। কারণ তাকে এখনি এটা দেখতে হবে। যদি এখন না দেখা হয়, জীবন তো তাহলে পুরাই ব্যর্থ। যদি মুক্তি পাওয়ার রাতে দেখা না হয়, জীবনের তো তাহলে কোন মূল্য থাকে না। তাই এখনি দেখতে হবে। প্রসঙ্গতঃ সে ভেবেছিল এই মুভি দেখলে তা তাকে এক ধরণের মানসিক পরিপূর্ণতা দিবে, যা সে কোথাও পায়নি। সিনেমা হল থেকে বের হয়ে চোখ বড় বড় করে বলবে, “It was pretty awesome”!! পরক্ষনেই আবার বিষণ্ণ হয়ে যাবে। নিজেকে প্রশ্ন করবে, “এখন কি করবো? আবার দেখবো মুভিটা?!” প্রথম বারের মতো অতটা ভালো না লাগলেও মোটামুটি ভালো লাগলো। এভাবে সে নিজের ভেতরের শূন্যতা পুরণ করার জন্য নিত্য নতুন জিনিস খুঁজতে থাকে। কারণ যে জিনিসটা তাদের প্রকৃত শান্তি দেয়ার কথা – আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্বেষণ – সেটা তো আর তার জীবনের লক্ষ্য নয়। সে ইচ্ছাটাও আর অবশিষ্ট নেই। ‘وَغَرَّتْكُمُ الْأَمَانِيُّ حَتَّىٰ جَاءَ أَمْرُ اللَّهِ‘ অর্থাৎ “অলীক আশার (দুনিয়ার মোহ) পেছনে বিভ্রান্ত হয়েছ, অবশেষে আল্লাহর আদেশ পৌঁছেছে”। বিশ্বাসীদের মতে এটাই ছিল তার জীবন। মুমিনরা বলবে – এটাই ছিল তার জীবন। যারা তাদের ঈমান হারিয়ে ফেলেছিল। যেটা শুরু হয়েছিল আপাতদৃষ্টিতে একটা ছোট্ট পদক্ষেপ থেকে, অসৎ সঙ্গ! এবং সেখান থেকে এটা একটা অটোমেটিক ডাউনওয়ার্ড স্পাইরাল সিঁড়ি, শুধুই নিচের দিকে নেমে যাওয়া! তারপর তার মনে সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করে। এর পর সে তার গোটা জীবন শুধু কামনা বাসনা চরিতার্থ করা এবং দুনিয়াবী অর্জনের পেছনে ব্যয় করে। وَغَرَّكُم بِاللَّهِ الْغَرُورُ তারপর আল্লাহ বলেন, চূড়ান্ত প্রতারক… এখানে ‘গারুর’ শব্দটি ‘মুবালাগা’, চূড়ান্ত প্রতারক যে সফলভাবে তোমাদের প্রতারিত করে।...

ঈমানের পুনর্জাগরণ (পর্ব ৩)

যদি হৃদয়কে পরিচ্ছন্ন রাখতে চান, তবে আপনার জিহ্বাকে পরিচ্ছন্ন রাখুন। আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু ঈমানের পুনর্জাগরণ সিরিজে আবারো আবারও স্বাগতম। আমরা কথা বলছিলাম কী করে ঈমান অর্জন করতে হবে এবং কিভাবে তা তৈরী করতে হবে। এ সম্পর্কে আমরা বেশ চমকপ্রদ ধারণা পাই কুর’আন এবং রাসূল (স) এর সুন্নাহতে। আল্লাহ বলেন- هُوَ الَّذِي أَنزَلَ السَّكِينَةَ فِي قُلُوبِ الْمُؤْمِنِينَ لِيَزْدَادُوا إِيمَانًا مَّعَ إِيمَانِهِمْ আল্লাহ বলছেন, তিনি মুমিনদের অন্তরে প্রশান্তি নাযিল করেন, যাতে তাদের ঈমানের সাথে আরও ঈমান বেড়ে যায়। (সুরা ফাতহ ৪) অর্থাৎ যে ঈমান রয়েছে তা যেন বেড়েই চলে। এখন যদি আপনি আয়াতটার দিকে লক্ষ্য করেন, আলেমরা বলছেন, তা হচ্ছে ঈমান, যা অন্তরকে প্রশান্ত করে। বিশ্বাস অন্তরকে প্রশান্ত করে। তাই, যখন অন্তর এদিক সেদিক চলে যায়, তা অস্থির থাকে, বিভিন্ন জায়গায় ছুটে বেড়ায়, আল্লাহ ঈমান/বিশ্বাসকে পাঠিয়েছিলেন তাকে শান্ত করার জন্যে। কোন কিছুই অন্তরকে স্থির করতে কিংবা প্রশান্তি দিতে পারে না বিশ্বাস ছাড়া। সত্যিকার অর্থে প্রশান্তি দিতে। তাই বিশ্বাস আপনাকে লক্ষ্যচ্যুত করবে না, বিশ্বাস আপনাকে অস্থির করবে না। বিশ্বাস আপনাকে শান্ত করবে ভেতর থেকে। রসুল সঃ এর একটা হাদিস আছে যাতে তিনি জানিয়েছেন ঈমান গ্রহণ করতে হলে হৃদয়ের স্থিতির গুরুত্ব কতটা। তিনি সঃ একটা হাদিসে বলেছেন যা মুসনাদে ইমাম আহমাদে এসেছে। বলেছেন, কারো বিশ্বাস স্থির হবে না যতক্ষণ না তার হৃদয় স্থির হয়। অর্থাৎ, বিশ্বাস অন্তরে স্থির হতে হলে অন্তরকেও স্থির হতে হবে। তারপর তিনি বললেন, তার অন্তর ততক্ষণ পর্যন্ত শান্ত হবে না, যতক্ষণ না তার জিহ্বা শান্ত হয়। অর্থাৎ রসুল সঃ বলছেন আপনি যদি আপনার অন্তরকে স্থির করতে চান, এবং চান ঈমানকে গ্রহণ করতে, আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে আপনার জিহ্বাও যেন স্থির থাকে। ব্যাপারটা অদ্ভুত, কারণ আমরা সাধারণত জিহ্বার ব্যবহারের সাথে অন্তরে বিশ্বাসের মিল খুঁজি না। কিন্তু ইমাম ইবনুল কাইউম...

আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণের পুরস্কার (৫ম পর্ব)

তারপর আল্লাহ বলেন, خَسِرَ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةَ – এ বিষয়ে কথা বলেই আমি শেষ করবো। যখন মানুষ এমন করে তখন তারা এই দুনিয়া এবং পরকাল উভয়টাই হারায়। এর মানে কী? এই লোকটি দুনিয়া এবং পরকাল দুইটাই হারিয়েছে। আপনি যদি নিজেকে ধরে রাখতে পারেন…দেখুন, আল্লাহ বলেছেন- لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي كَبَدٍ – ‘’নিঃসন্দেহে আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি কষ্ট- ক্লেশের মধ্যে।’’ আপনি আল্লাহকে বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, আপনার জীবনে চ্যালেঞ্জ থাকবেই। আপনি আল্লাহকে বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, জীবিকা উপার্জন করতে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে, অসুস্থতার সাথে লড়াই করা কষ্টকর হবে। এই জীবনটা এমন নয় যে, বিশ্বাসীরা এখানে বিলাসী জীবন যাপন করবে আর অবিশ্বাসীরা কষ্টে থাকবে। আল্লাহ সব মানুষকেই কষ্ট- ক্লেশের মধ্যে সৃষ্টি করেছেন। এটাই তিনি বলেছেন। এখন, আপনি যদি ঈমানের সাথে এই কষ্ট-ক্লেশ অতিক্রম করতে পারেন, তাহলে এই জীবনে যেমন আপনি সফলতা লাভ করবেন, তেমনি পরকালীন জীবনেও সফল হবেন। আপনি এমন মানসিক প্রশান্তি লাভ করবেন যা অবিশ্বাসী কারো পক্ষে লাভ করা সম্ভব নয়। আপনি এবং অবিশ্বাসী দুজনেই অসুস্থ, কিন্তু আপনি অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও প্রশান্তি লাভ করেন আর সে কোন প্রশান্তি পায় না। আপনি এবং অবিশ্বাসী দুজনে একই ধরনের অর্থনৈতিক সমস্যায় থাকবেন, একই ক্ষুধায় থাকবেন তারপরেও আপনার অন্তর প্রশান্ত। এত কিছুতে অাল্লাহ আপনাকে শান্তি দিচ্ছেন, পুরস্কৃত করছেন। তিনি এখনো আপনাকে রক্ষা করছেন। আর অবিশ্বাসীরা দুর্দশাগ্রস্ত। এখন আপনি যদি এমন মানুষদের অন্তর্ভুক্ত হন, যারা বিপদে পড়লে আল্লাহর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আপনি এই দুনিয়ার শান্তিও হারাবেন, উপরন্তু আখেরাত তো হারাবেনই। خَسِرَ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةَ – সূরা হাজ, আয়াত ১১। এ জন্যই আমরা আল্লাহর নিকট এই বলে দোয়া করি, ‘‘হে আমাদের রব, আমাদের দুনিয়ার হাসানাহ দান করুন এবং পরকালের হাসানাহ দান করুন।’’…… এখানে হাসানাহ্ শব্দের উপযুক্ত অর্থ হল, যখন আপনি আল্লাহর...

মু’জিযা

No Results Found

The page you requested could not be found. Try refining your search, or use the navigation above to locate the post.

Facebook Like

সাথেই থাকুন

 

<—-Facebook & YouTube —->

Youtube Subscriber