উস্তাদ নুমান আলী খান

নুমান আলী খান একজন মুসলিম দা’ঈ। কুর’আন এর জ্ঞানে তার অসাধারণ গভীরতা এবং সুন্দর উপস্থাপনা শৈলীর কারণে সমগ্র বিশ্বের তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশ এবং বাংলাভাষাভাষী অনেক ইসলাম অনুরাগী তরুণ তাঁর অসাধারণ আলোচনা থেকে উপকৃত হচ্ছে নিয়মিত …

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

আমাদের সাথে সংযুক্ত থাকুন

বর্তমানে আমরা ফেইসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল এ নুমান আলী খানের লেকচার গুলো নিয়মিত প্রকাশ করছি এবং এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে তা শ্রেণীবদ্ধ ভাবে সংরক্ষণ করছি। আপনি আমাদের ফেইসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল লাইক /সাবস্ক্রিপশন করে আমাদের সাথে আরো নিবিড় ভাবে সংযুক্ত থাকতে পারেন।

আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন…

সংযুক্ত থাকুন

ভিডিও + প্রতিলিপি

No Results Found

The page you requested could not be found. Try refining your search, or use the navigation above to locate the post.

প্রবন্ধ

উপাসনা না দাসত্ব?

আমি আপনাদেরকে আরবি শব্দ “ইবাদাহ বা এর মাছদার উবুদিয়া” এর অর্থ বোঝাতে চাই। শব্দটি দ্বারা দুটি জিনিস বোঝায়, যদি আমি এর যেকোনো একটি অর্থ ব্যবহার করে অনুবাদ করি তাহলে অনুবাদটি হবে অসম্পূর্ণ। এটা ক্লাসিকাল আরবির বিপরীতে ইংরেজি বা বাংলার সীমাবদ্বতা। ক্লাসিকাল আরবির একটি শব্দ দিয়ে একই সময়ে অনেকগুলো অর্থ প্রকাশ করা হত। যদি আমরা এই ধারনাটি (ইবাদা শব্দটি) আংশিক বাংলা অর্থ দিয়ে অনুবাদ করি, তাহলে বিভ্রান্তিতে পড়ে যাই। যে দুটি পদ আরবি শব্দ ইবাদার পরিপূর্ণ অর্থ প্রকাশ করে তাহলো – উপাসনা এবং দাসত্ব। অধিকাংশ সময় আমরা যেকোনো একটি অর্থ গ্রহণ করি। বাংলায় দুটি আলাদা বিষয়, কিন্তু আরবি একটি শব্দ ইবাদা দ্বারাই উভয়টি বোঝায়। সুতরাং যখন রাসুল (স) বলেন, ‘লা আ’বুদু মা তা’বুদুন’ – এর অর্থ শুধু এটা নয় যে, আমি উপাসনা করব না, বরং এর অর্থ এটাও যে, আমি গোলাম হব না , আমি দাস হব না। সংক্ষিপ্তভাবে আমি আপনাদেরকে উপাসনা এবং দাসত্বের পার্থক্য স্মরণ করিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব। যখন মাগরিবের নামাজের সময় হয়, আমরা আল্লাহর উপাসনা করি। আবার যখন এশার নামাজের সময় হবে, আমরা উপাসনা করব। কিন্তু এই দুই নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে আমরা কী? আল্লাহর দাস। যখন আপনি ঘুমাচ্ছেন আপনি উপাসনা করছেন না, কিন্তু তখনও আপনি আল্লাহর একজন দাস। যখন আপনি ঘুম থেকে জাগ্রত হলেন, গাড়ি চালিয়ে কাজে যাচ্ছেন, দাঁত ব্রাশ করছেন, নাস্তা করছেন, গাড়ি পার্ক করছেন – যদিও এই সময় আপনি কুরআন তিলাওয়াত করছেন না বা কোনো উপাসনার কাজ করছেন না – কিন্তু এই সময়েও আপনি আল্লাহর একজন দাস। অন্য কথায় উপাসনা হলো – কিছু সুনিদৃষ্ট কাজের নাম। রোজা রাখা, নামাজ পড়া, হজ্জ পালন করা, কুর’আন তিলাওয়াত করা, দান করা – এইসব কাজ হলো উপাসনা। কিন্তু একজন দাস সবসময়-ই একজন দাস। সে এই কাজগুলো পালন করুক আর...

মুসলিম নারীদের আত্মসম্মান

আমার মতে, বর্তমান আমেরিকা সহ সারা বিশ্বে নারীদের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট হল আত্ম-সম্মান এর অভাব। বিশেষত, মুসলিম নারীদের আত্ম-সম্মান। আপনাদের সামনে অমুসলিম নারীদের উদাহরণ আছে যারা যেভাবে খুশি পোশাক পরিধান করে, অথচ আপনাদের পোশাকে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর আপনাদের মনে হয় আমাকে দেখতে কুশ্রী লাগবে আর তাদের সুন্দর লাগবে। অবশ্য কিছু মেয়েরা এমনটাই চিন্তা করে, কেন আমাকে এসব পোশাক পরতে হবে ? অথবা আমি কেন এত খাট কিংবা এত মোটা অথবা এত চর্মসার ? অনেকে ভাবে, কেন আমার চোখগুলোর দূরত্ব এত বেশি বা নাকটা এত বড় কেন ? কিংবা আমার দাঁতগুলো কি সমান হতে পারত না ইত্যাদি। কেন ? কেন আপনারা নিজেকে নিয়ে এত চিন্তিত। আমার গালে এত দাগ কেন ? ওহহ !! আমি অনেক চিন্তা করি, দেখ দেখ, কী অবস্থা ! কী বিশ্রী !! এভাবে আপনারা কমপক্ষে ৩৫ মিনিট আয়নায় দাড়িয়ে থাকেন। না, এটা ঠিক না। আপনি যা, তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। এটাই গুরুত্বপূর্ণ আপনার জন্য। অন্যের কোন কিছুতেই নিজেকে খুঁজবেন না। আল্লাহ্‌ মানুষকে অতি সুন্দর করেই সৃষ্টি করেছেন। وَلَا تَتَمَنَّوْا مَا فَضَّلَ اللَّهُ بِهِ بَعْضَكُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ ۚ لِّلرِّجَالِ نَصِيبٌ مِّمَّا اكْتَسَبُوا ۖ وَلِلنِّسَاءِ نَصِيبٌ مِّمَّا اكْتَسَبْنَ ۚ وَاسْأَلُوا اللَّهَ مِن فَضْلِهِ ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না এমন সব বিষয়ে যাতে আল্লাহ তাআলা তোমাদের একের উপর অপরের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ এবং নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাআলা সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত। (সূরা নিসাঃ আয়াত ৩২) আপনার ইচ্ছা হয়, “আমি যদি ওর মতো লম্বা হতাম, আমার যদি তার মতো সম্পদ থাকত, আমার যদি ঐ পোশাকগুলো থাকত, আমি যদি দেখতে ওর মতো হতাম, আমার এটা...

ঈমান এবং আঁধার প্রান্তরে পথ চলা প্রদীপ – ১ম পর্ব

আজকের খুতবার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদের সাথে সূরা হাদিদের একটি আয়াত শেয়ার করা। কিন্তু এই আয়াত থেকে কিছু শিক্ষা বলার আগে আমি প্রাসঙ্গিক কিছু কথা বলতে চাই। সূরা হাদিদের মাঝখানে আল্লাহ বিচার দিবসের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। বিচার দিবস এমন একটা বিষয় যা নিয়ে আল্লাহ কুরআনের বহু জায়গায় আলোচনা করেছেন। সাধারণত তিনি যখন এ সম্পর্কে বলেন – তিনি বিশ্বাসীদের সম্পর্কে বলেন যারা জান্নাতের দিকে ধাবমান এবং তিনি অবিশ্বাসীদের সম্পর্কে বলেন যারা জাহান্নামের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কিন্তু আলোচ্য অংশে একটি ব্যতিক্রমধর্মী চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এখানে আল্লাহ বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসীদের তুলনা করার পরিবর্তে তিনি বিশ্বাসীদের মুনাফিকদের সাথে তুলনা করেছেন। আল্লাহ যেন আমাদের তাদের অন্তর্ভুক্ত না করেন। আল্লাহ বিশ্বাসীদের বিপরীতে অবিশ্বাসীদের তুলনা করার পরিবর্তে বিশ্বাসীদের বিপরীতে এমন লোকদের তুলনা করছেন যারা মনে করতো যে তাদের ঈমান রয়েছে, অথবা ভান করতো যে তারা মুসলিম অথবা তাদের ঈমান রয়েছে কিন্তু বিচার দিবসে আল্লাহর কাছে এই ঈমানের কোন মূল্য থাকবে না। এরাই হলো মুনাফিক, আল্লাহ যেন আমাদের তাদের অন্তর্ভুক্ত না করেন। সুরা হাদিদের এই আলোচ্য অংশটি আমাদের জানা খুবই জরুরী। কারণ এই অংশটি আমাদের জানায় যে বিচার দিবসে কীভাবে এই দলের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে, কিয়ামতের দিন বিশ্বাসীরা যখন দাঁড়াবে, রাসূল (স) তাদেরকে দেখতে পাবেন। “ইয়াওমা তারা” তিনি দেখতে পাবেন মানে রাসূল (সঃ) দেখতে পাবেন… “আল মু’মিনিনা ওয়াল মু’মিনাত” বিশ্বাসী নারী পুরুষদেরকে। “ইয়াসআ নুরুহুম বাইনা আইদিহিম ওয়া বি আইমানিহিম” তাদের সম্মুখ ভাগে ও ডানপার্শ্বে তাদের জ্যোতি ছুটোছুটি করবে। এর মানে হলো ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের হৃদয় থেকে এবং ডান হাত থেকে জ্যোতি বিচ্ছুরিত হবে। এই আলোটি কেন জরুরী? কারণ, আল্লাহর প্রতি আপনার-আমার ঈমান যদি অকৃত্রিম হয় এবং বিশ্বাস দৃঢ় হয়, কিয়ামতের দিন এই বিশ্বাস জ্যোতিতে রূপান্তরিত হয়ে দীপ্তি ছড়াবে।...

ঈমান এবং সৎকর্মঃ আঁধার প্রান্তরে পথচলার প্রদীপ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। يَوْمَ تَرَى الْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ يَسْعَى نُورُهُم بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَبِأَيْمَانِهِم بُشْرَاكُمُ الْيَوْمَ جَنَّاتٌ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا ذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ يَوْمَ يَقُولُ الْمُنَافِقُونَ وَالْمُنَافِقَاتُ لِلَّذِينَ آمَنُوا انظُرُونَا نَقْتَبِسْ مِن نُّورِكُمْ قِيلَ ارْجِعُوا وَرَاءكُمْ فَالْتَمِسُوا نُورًا فَضُرِبَ بَيْنَهُم بِسُورٍ لَّهُ بَابٌ بَاطِنُهُ فِيهِ الرَّحْمَةُ وَظَاهِرُهُ مِن قِبَلِهِ الْعَذَابُ يُنَادُونَهُمْ أَلَمْ نَكُن مَّعَكُمْ قَالُوا بَلَى وَلَكِنَّكُمْ فَتَنتُمْ أَنفُسَكُمْ وَتَرَبَّصْتُمْ وَارْتَبْتُمْ وَغَرَّتْكُمُ الْأَمَانِيُّ حَتَّى جَاء أَمْرُ اللَّهِ وَغَرَّكُم بِاللَّهِ الْغَرُورُ فَالْيَوْمَ لَا يُؤْخَذُ مِنكُمْ فِدْيَةٌ وَلَا مِنَ الَّذِينَ كَفَرُوا مَأْوَاكُمُ النَّارُ هِيَ مَوْلَاكُمْ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ أَلَمْ يَأْنِ لِلَّذِينَ آمَنُوا أَن تَخْشَعَ قُلُوبُهُمْ لِذِكْرِ اللَّهِ وَمَا نَزَلَ مِنَ الْحَقِّ وَلَا يَكُونُوا كَالَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ مِن قَبْلُ فَطَالَ عَلَيْهِمُ الْأَمَدُ فَقَسَتْ قُلُوبُهُمْ وَكَثِيرٌ مِّنْهُمْ فَاسِقُونَ বাংলা ভাবার্থঃ “যেদিন আপনি দেখবেন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদেরকে, তাদের সম্মুখ ভাগে ও ডানপার্শ্বে তাদের জ্যোতি ছুটোছুটি করবে বলা হবেঃ আজ তোমাদের জন্যে সুসংবাদ জান্নাতের, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তাতে তারা চিরকাল থাকবে। এটাই মহাসাফল্য। যেদিন কপট বিশ্বাসী পুরুষ ও কপট বিশ্বাসিনী নারীরা মুমিনদেরকে বলবেঃ তোমরা আমাদের জন্যে অপেক্ষা কর, আমরাও কিছু আলো নিব তোমাদের জ্যোতি থেকে। বলা হবেঃ তোমরা পিছনে ফিরে যাও ও আলোর খোঁজ কর। অতঃপর উভয় দলের মাঝখানে খাড়া করা হবে একটি প্রাচীর, যার একটি দরজা হবে। তার অভ্যন্তরে থাকবে রহমত এবং বাইরে থাকবে আযাব। তারা মুমিনদেরকে ডেকে বলবেঃ আমরা কি তোমাদের সাথে ছিলাম না? তারা বলবেঃ হ্যাঁ, কিন্তু তোমরা নিজেরাই নিজেদেরকে বিপদগ্রস্ত করেছ। প্রতীক্ষা করেছ, সন্দেহ পোষণ করেছ এবং অলীক আশার পেছনে বিভ্রান্ত হয়েছ, অবশেষে আল্লাহর আদেশ পৌঁছেছে। এবং সেই চূড়ান্ত প্রতারক তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারিত করেছে। অতএব, আজ তোমাদের কাছ থেকে কোন মুক্তিপন গ্রহণ করা হবে না। এবং কাফেরদের কাছ থেকেও নয়। তোমাদের সবার আবাস্থল জাহান্নাম। সেটাই তোমাদের...
ঈমান, লেভেল, ও আমাদের জাজমেন্টাল মানসিকতা – ২য় পর্ব

ঈমান, লেভেল, ও আমাদের জাজমেন্টাল মানসিকতা – ২য় পর্ব

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম কিছু কিছু মানুষের আধ্যাত্বিক ঈমান দীর্ঘ সময় ধরে সমস্যায় জড়িয়ে থাকে। আমি এও বলেছি যে আধ্যাত্বিক সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে যদি সমস্যায় জড়িয়ে থাকে সেটা বুদ্ধিবৃত্তিক ঈমানেও সমস্যা ঘটায়। এমন সময় অনেকেই তাদেরকে আধ্যাত্বিক সমস্যার সমাধানে আধ্যাত্বিকতা উন্নত করতে বলে। অথচ এতদিনে সে কিন্তু বুদ্ধিবৃত্তিক সমস্যায়ও জড়িয়ে গেছে। এজন্য তখন আধ্যাত্বিক উন্নয়ন ও সমাধানের সাথে বুদ্ধিবৃত্তিক সমস্যারও সমাধান দরকার। আবার কিছু মানুষ কেবল বুদ্ধিবৃত্তিক সমাধানের জন্য বলে। এটার সমস্যা হলো একটি আধ্যাত্বিক সমস্যার সমাধান না করতে পারলে এই সমস্যা তাকে আরো একটি বুদ্ধিবৃত্তিক সমস্যার দিকে নিয়ে যাবে, সেটি আবার অন্য আরেকটি বুদ্ধিবৃত্তিক সমস্যায় ফেলবে…এভাবে চলতেই থাকবে। কারো যদি আধ্যাত্বিক সমস্যা থাকে আর তাকে বুদ্ধিবৃত্তিক সমাধান দিতে থাকেন দর্শন, আকীদা ইত্যাদি দিয়ে, তখন তাঁর আরো নতুন সমস্যা বাড়তে থাকে, বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে। কারণ হলো তাঁর প্রয়োজন ছিল আধ্যাত্বিক সমস্যার সমাধান আর আপনি তাকে দিয়েছেন বুদ্ধিবৃত্তিক সমাধানের আলোচনা যা তাকে আরো সমস্যায় ফেলেছে। উস্তাদ নুমান আলী খান শাইখ আব্দুর নাসির জাংদার একটা ঘটনা উল্লেখ করেন এখানে(যা তাঁর Prophetic Biography, Podcast এও বলেছেন, qalaminstitute.org)। এক ব্যক্তি হাদীস নিয়ে সন্দিহান হয়ে পড়েন। হাদীস নিয়ে বিভিন্ন সন্দেহ প্রকাশ করতো। এই হাদীসে এমন অথচ অন্য হাদীসে তেমন কেন? এই হাদীস এরকম কেন আর অন্য হাদীসে অন্যভাবে কেন? এভাবে সে এখান থেকে এক হাদীস, আরেক জায়গা থেকে অন্য হাদীস পড়ে মিলাতে না পেরে, সন্দেহে পড়ে যায় এমনকি রাসল কে সমালোচনা করে বসে আর তাকে অস্বীকার করে বসে। তার কথা সে আর মুসলিম থাকবে না। সে কিন্তু মুসলিম। তারপরেও সে রাসূলের সমালোচনা করতো কেন তিনি এই হাদীস বললেন, কেন তার কথায় ইবাদত এই রকম ইত্যাদি। শাইখ আব্দুন নাসির জাংদা তাকে একটা বই দিলো। বললো পুরোটা পড়তে। এবং আরোও নির্দেশনা দিলো যে সে যেন পূর্ণটা...

মু’জিযা

No Results Found

The page you requested could not be found. Try refining your search, or use the navigation above to locate the post.

Facebook Like

সাথেই থাকুন

 

<—-Facebook & YouTube —->

Youtube Subscriber