ভিডিও + প্রতিলিপি
সূরা ফাতিহার বিস্ময়কর তাফসীর (১ম পর্ব)
...সূরা ফাতিহার বিস্ময়কর তাফসীর (২য় পর্ব)
...সূরা ফাতিহার বিস্ময়কর তাফসীর (৩য় পর্ব)
...আল্লাহর ‘ফাদল
ব্যাপারটা এমন যে যখন আপনি আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে কিছু চান, তখন আসলে আপনি এমন একটি জায়গায় থাকেন যেখানে দাঁড়িয়ে আপনি এমন কিছু চাইতে পারেন যা আপনার কল্পনার অতীত, যা আপনার সাধ্যের অতীত। আপনি যখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে দুয়া করেন আর তাঁর কাছে চান, উনি আপনার জন্য এমন রিজিক বরাদ্দ করেন যা আপনার কল্পনার বাইরে। যেটা আসলে আপনার নিজের যোগ্যতায় আপনি অর্জন করছেন না আরবিতে সেটাকে বলা হয় ‘ ফাদল’। এটা অতিরিক্ত। এটা আশাতীত। তাই তখন তারা আল্লাহর কাছে এমন কিছু চায় যেটা আসলে আশাতীত, যেটা কোন রাজনীতি বিশেষজ্ঞ এটা প্রত্যাশা করেনি, কোন অর্থনীতিবিদ এটা প্রত্যাশা করেনি, কোন গবেষকও এটা প্রত্যাশা করেনি। ধরুন, যখন কেউ আল্লাহর কাছে রোগ মুক্তি চাইবে, ডাক্তার আশা ছেঁড়ে দিয়েছে, কিন্তু সে আল্লাহর কাছে ফাদল চাইতে পারেন, আর হঠাৎ করেই ডাক্তার দেখবে যে রোগীর ক্যান্সার ভাল হয়ে গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এরকম মানুষকে চিনি যাকে মাত্র তিন মাসের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল, ক্যান্সার তার ফুসফুসে পুরো ছঁড়িয়ে গিয়েছিল, সে তার শেষ মুহুর্তের জন্য তৈরি হচ্ছিল। ওই অবস্থায় সেই ব্যক্তি উমরাহ করতে গেল, আর সেখানে গিয়ে সে বলল, হে আল্লাহ যদি আমি আরো সময় বেঁচে থাকি তাহলে আমি শুধুই আপনার দ্বীনের জন্য কাজ করবো। আমি যদি বেঁচে থাকি আমি শুধু ইসলামেরই সেবা করবো, আমি জানি আমার বয়স মাত্র ২৩ বছর আর কিছুদিনের মাঝেই আমার মৃত্যু হবে যদি না আপনি আমাকে আপনার ফাদল দান করেন। এরপর সে যখন ফিরে তার চেকাপ আর শেষ দফার কেমো দিতে গেল, তখন ডাক্তাররা আর কিছু খুঁজে পেল না। ডাক্তার স্ক্যানএ কিছুই পেল না। ‘কোথায় গেল তোমার ক্যান্সার, কি করেছো তুমি’? সে বলল আমি শুধু দুয়া করেছি, আমি শুধু এতটুকুই করেছি। সে আল্লাহর কাছে কি চেয়েছিল? ফাদল। ‘ইয়াবতাগুনা ফাদলাম মিনাল্লাহি’(তারা আল্লাহর কাছ থেকে...সবাইকে সবসময় খুশি রাখা অসম্ভব
...প্রবন্ধ
ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন
ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করি যে, ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার একটি বিপ্লব দরকার। এটা একান্তই আমার নিজস্ব মতামত, “ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন” আমি এর দ্বারা কি বুঝাতে চাচ্ছি ? (দেখুন) আলেমদের জন্য ইসলামি অধ্যাপনার ব্যবস্থা আছে যেখানে তারা পড়াশুনা করবেন ফিকহ, হাদিস, তাফসীর, আকীদাহ নিয়ে, এগুলো সবই তারা চর্চা করবেন এবং (এভাবে) আপনিও একজন আলেম হবেন আর আপনি সেগুলো চর্চা করে অনেক উচু স্তরে যেতে পারেন। কিন্তু এর নিচেও একটি স্তর আছে, যেটা আসলে আমাদেরই তৈরি করা প্রয়োজন। যেটার বাস্তবে তেমন কোন অস্তিত্ব নেই, এখনো এবং (তাই) আমাদের প্রয়োজন ইসলাম শেখার একটি স্তর তৈরি করা শুধুমাত্র প্রতিদিন অনুশীলনের জন্য, প্রাত্যহিক জীবনে। আমি ফিকহ নিয়ে কথা বলছি না, আমি কথা বলছি বাবাদের জন্য উপদেশ নিয়ে, আমি কথা বলছি স্ত্রীদের জন্য উপদেশ নিয়ে, শুধু একটি পাঠ্যক্রম, কিভাবে হওয়া যায় একজন ভালো মুসলিম স্ত্রী? কিভাবে হওয়া যায় একজন ভালো মুসলিম স্বামী? কিভাবে হওয়া যায় একজন ভালো মুসলিম….. পিতা? কিভাবে হওয়া যায় একজন ভালো পুত্র? কিভাবে হওয়া যায় একজন ভালো কন্যা? এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ তাআলার কি কি উপদেশ আছে? পুরো পাঠ্যক্রমটার ভিত্তি হবে কিভাবে আমাদেরকে ভাল মানুষে পরিণত করা যায়, এটাই হচ্ছে (প্রকৃত) শিক্ষা। প্রকৃত শিক্ষা এটা না যে, তুমি C++ কোডিং জানো, আর তুমি মাইক্রোসফটের কিছু একটায় সার্টিফাইড হয়েছো এবং তুমি সিসকো সার্টিফাইড হয়েছো আর এ সবগুলোর উপরে তোমার একটা একাউন্টিং ডিগ্রী আছে, এমবিএ ডিগ্রী আছে। এ সবকিছুরই মানে হলো, তুমি টাকা উপার্জন করতে সক্ষম কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তুমি শিক্ষিত। এটার মানে শুধু এই যে, তুমি টাকা উপার্জন করতে সক্ষম। এতটুকুই, এ সবকিছুর মানে শুধু এতটুকুই। এগুলোর কোনোটাই তোমাকে একজন ভালো মানুষ হিসাবে গড়ে তুলবে না। আমি অনেক চিকিৎসকদেরকে চিনি যারা মানুষ হিসাবে ভয়ংকর, আমি অনেক প্রোগ্রামারদেরকেও চিনি যারা...আমাদের পরিবারঃ আমার চোখের শীতলতা
– উস্তাদ নোমান আলী খান হে আল্লাহ আমাদের সেই অপ্রত্যাশিত উপহার প্রদান করুন। কি সেই অপ্রত্যাশিত উপহার? رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُن- হে আমার প্রভু! স্ত্রী ও সন্তাদের দ্বারা আমার চোখ শীতল কর।অর্থাৎ, স্বামী বা স্ত্রী এবং সন্তান দেও যা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় ও চোখে আনন্দের অশ্রু বইয়ে দেয়। কুররাতা আইয়ুন, এর অর্থ কি আপনি জানেন? এর মানে এমন কিছু যা পাওয়ার আনন্দে আপনার চোখে আনন্দের অশ্রু চলে আসে। আপনি যখন দেখেন আপনার সন্তান কুরআন তিলাওয়াত করছে ও কুরআন তিলাওয়াত করতে ভালোবাসে তখন কি আনন্দে আপনার চোখে পানি আসে না কিংবা আপনার প্রিয়তমা স্ত্রী যখন অতি আদর-যত্নে বড় করে তোলে আপনার সন্তানদের তখন কি আপনার চোখ আনন্দে ভিজে যায় না? আপনি যখন দেখেন আপনার স্বামী আপনার সন্তানদের ফজরে ডেকে তোলে এবং তাদেরকে নিয়ে মসজিদে যায় তখনো আনন্দে আপনার চোখে অশ্রু চলে আসে, আপনি প্রচন্ড সুখ অনুভব করেন।অনেক স্বামী বা স্ত্রীকেই কাঁদতে দেখবেন কিন্তু তাদের এই কান্না কিন্তু আনন্দের কান্না না, তাদের এই কান্না অন্য কোন কারণে। আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি আনন্দের কান্নার জন্য, আমরা চাই আমাদের পরিবার নিয়ে সর্বোচ্চ সুখী হতে। কিন্তু সেটা কিভাবে হবেন? এখনো তো আপনি বাসায় গিয়ে আপনার স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করেন। আপনি বাসায় গেলে আপনার স্ত্রী জিজ্ঞেস করে আপনার আসতে দেরি হলো কেন আর আপনিও তখন রেগেমেগে জবাব দেন এই বলে যে বারবার একই প্রশ্ন কেন করো, তুমি কি জানো না রাস্তায় কি পরিমাণ জ্যাম, জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেই তো দেখতে পাও। এই ধরণের ঝগড়া নিয়মিতই হয় আর এরপর আপনি যখন আপনার সন্তানের কাছে যান তাকেও আপনি বকাঝকা করেন সে কেন খেলনা নিয়ে খেলছে বা কেন এত হাসাহাসি করছে, এত খুশির কি আছে এসব নিয়ে। তাকে বকা দেন তার হোমওয়ার্ক...আপনার ভিতরের প্রতিভাকে খুঁজে নিন
আল্লাহ সূরা বনি ইসরাইলে বলেছেন,” বলুন, ‘প্রত্যেকেই নিজ প্রকৃতি অনুযায়ী কাজ করে থাকে এবং আপনার রব সম্যক অবগত আছেন চলার পথে কে সবচেয়ে নির্ভুল।‘”-(১৭:৮৪) এটি সূরা বনী-ইসরাইলের একটি খুব সুন্দর আয়াত। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের প্রত্যেককে কঠিন পরিশ্রম করার নির্দেশ দিয়েছেন আমাদের নিজ প্রকৃতি,প্রবণতা,আকৃতি,গঠনের উপর ভিত্তি করে। এর মানে হচ্ছে আমাকে আল্লাহ বিভিন্ন রকমের দক্ষতা দিয়েছেন, বিভিন্ন রকমের জেনেটিক্স,বিভিন্ন রকমের প্রতিভা, শক্তির বিভিন্নতা আপনাদের থেকে। আপনাকে আমার চেয়ে ভিন্ন প্রকৃতি আপনাকে দেওয়া হয়েছে,বিভিন্ন সুযোগ,ভিন্নরকম জেনেটিক অবকাঠামো। আপনাকে কিছু প্রতিভা দেয়া হয়েছে,আমাকে অন্যরকম প্রতিভা দেয়া হয়েছে, অন্যজনকে অন্যরকম প্রতিভা দেয়া হয়েছে। প্রথম কথা হল আল্লাহ বলেছেন নিজের সক্ষমতা অনুযায়ী কাজ করতে। আমরা যখন আল্লাহর এই নির্দেশনা সঠিকভাবে পালন করিনা তখন কি হয়? সবাই চিন্তা করতে শুরু করে,আমার লক্ষ্য ওই মানুষটির সাথে তুলনা করে সাজানো উচিত। এই মানুষটি এই লক্ষ্যে,ওই লক্ষ্যে পৌঁছেছেন, আমি কেন পৌঁছাতে পারিনি। আমার ভাই মেডিকেল কলেজে খুব ভাল করেছে কিন্তু আমি বায়োলজি পছন্দ করিনা তাই আমি একজন ব্যার্থ। আপনি কিছু বুঝতে পারছেন না মানে হল আপনার বোঝার সক্ষমতা আপনার ভাইয়ের সক্ষমতার মাঝে পার্থক্য রয়েছে। আমি জানিনা, আপনি হয়ত একজন ভাল অলিম্পিক ক্রীড়াবিদ হতে পারেন। আমি জানিনা,আপনি হয়তো একজন খুব ভাল লেখক হতে পারেন। আপনাকে আপনার ভাইয়ের মত প্রতিভা না দিয়ে হয়ত অন্য প্রতিভা দেয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেছেন,”আর যা দ্বারা আল্লাহ তোমাদের কাউকে কারো উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন তোমরা তার লালসা করো না।”(সূরা: নিসা- ৪:৩২) আল্লাহ কাউকে একটা বিষয়ে খুব ভাল দক্ষতা দিয়েছেন,হয়ত সে বিষয়ে আপনার দক্ষতা একদম কম,আবার আপনাকে যে বিষয়ে দক্ষতা দিয়েছেন অন্যজনের সে বিষয়ে হয়ত দক্ষতা নেই। তাই প্রথম কথা হল, এই আয়াতগুলোর মাদ্ধমে বলতে চাচ্ছি- আল্লাহ আমাদের একটি সুন্দর নির্দেশনা দিয়েছেন,নির্দেশনা মানে হল আমাদেরকে একটি লক্ষ্যে পৌঁছান। আজকাল অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন আছে,তারা জিজ্ঞেস করে,...সেই বিবাহ প্রস্তাবটি
— উস্তাদ নোমান আলী খান আপনাদের সাথে মুসা আলাইহিস সালামের কাহিনীর একটি অংশ আজ শেয়ার করতে যাচ্ছি। যা ঘটেছিল – মূসা আলাইহিস সালাম দুজন নারীকে সাহায্য করেন যারা তাকে উত্তম বিবেচনা করে তাদের ঘরে আমন্ত্রণ জানায় যাতে অর্থের বিনিময়ে তিনি তাদের জন্য কাজ করেন। তিনি তাদের ঘরে আসেন আর নিজের কাহিনী বিস্তারিত তাদের বলেন – কিভাবে তিনি মিশর থেকে পালালেন, আর সেখানে কিভাবে তাকে হত্যার অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছে, এবং তিনি যে গৃহহীন ও আশ্রয় পেতে আগ্রহী ইত্যাদি। সেই নারীরা ঘরের অন্য পাশ থেকে সব শুনছিলেন, তন্মধ্যে একজন তাদের পিতাকে ডাকলেন আর তাকে কিছু জানালেন। এই বিষয়টি কুরআনে উল্লিখিত হয়েছে, অর্থাৎ এটি গুরুত্বপূর্ণ। সে নারীটি পিতাকে ডেকে বললেন, يا ابت استاجره প্রিয় আব্বা, তাকে কাজের জন্য নিয়ে নিন। দারুন। এই বৃদ্ধ লোকটির দুটি কন্যা রয়েছে, কিন্তু কোন পুত্রসন্তান নেই, স্বাভাবিক যে এ কারনেই তাকে তাঁর মেয়েদেরকেই পাঠাতে হয় যেকোন কাজের জন্য। মেয়েটি ভাল করেই জানে, যদি মুসাকে কাজের জন্য নেয়া হয় তাহলে তাকে অবিবাহিত এই নারীদের আশেপাশেই কাজ করতে হবে – যা অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে। তো সে জানে বা বুঝতে পারছিল যে যদি তাকে ভাড়ায় নেয়া হয় – সুযোগ থাকে তাদের দুইজনের একজনের সাথেই তাঁর বিয়ে হবে । আর সে নিজেই যখন এই কথা বলছে, সুযোগ বেশি যে আব্বা তার ইংগিত বুঝবে – আব্বা, আমার মনে হয় বিবাহের জন্য সে এক উত্তম পুরুষ। তো প্রথমেই যে বিষয়টি এখান থেকে আপনারা বুঝতে পারেন, এই নারীর আত্মবিশ্বাস ছিল যে সে নিজের বিয়ের জন্য আব্বাকে কারও সম্পর্কে বলতে পারে। কোন কন্যাসন্তান বিবাহের ব্যাপারে কোন ছেলের প্রতি আগ্রহী থাকলে, তার পিতাকে ইঙ্গিত দিয়ে জানানোতে কোনই অন্যায় নেই। বড় একটি বিষয় যা এখান থেকে পাওয়া যায়। এতে কোন ক্ষতি নেই, লজ্জার ও...আলেমদের ঝগড়ার কারনেই পরবর্তী প্রজন্ম বিশ্বাস হারাচ্ছে
নোমান আলি খান وان الذين اورثوا الكتاب من بعدهم لفي شك منه مريب তিনি বলেন – কোন সন্দেহ নেই যে যারা তাদের পরবর্তীতে বংশগতভাবে কিতাব পেয়েছিল, যাদের কিতাব দেয়া হয়েছিল উত্তরাধিকার সূত্রে اورثوا الكتاب من بعدهم শব্দগুলো নিয়ে একটু ভেবে দেখুন। সাধারণভাবে এখানে পরের প্রজন্ম নিয়ে তিনি বলছেন, ঠিক কিনা ? পরবর্তী জেনারেশানের মুসলিমরা। কিন্তু তিনি এটা কিভাবে বলছেন ? তিনি বোঝাতে চাচ্ছেন যে, যারা উত্তরাধিকারসূত্রে এই দ্বীন পেয়েছিল প্রথম প্রজন্ম থেকে – সেই প্রথম প্রজন্ম ব্যাস্ত ছিল অনৈক্য ও বিভাগ-বিভাজনে। তো এ থেকে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম কী শিখবে ? বুঝতে পারছেন? তারা তাদের বড়দের যা যা করতে দেখেছিল, যেভাবে তাদেরকে দ্বীন অনুসরণ করতে দেখেছিল – সেটা এতটাই কুতসিত ছিল, এতটাই সামঞ্জস্যহীন ছিল.. কেননা আমরা জানি ধর্ম হওয়ার কথা এমন কিছু যা কিনা খুবই চমৎকার, এটা সমাজে ঐক্য নিয়ে আসে। উম্মাহর ভেতর একতার বিকাশ ঘটায়। এটা اشداء على الكفار رحماء بينهم সৃষ্টি করে। হ্যা এমন অবস্থারই প্রবর্তন করে । এটা পুরোপুরি উলটো বিষয়ের প্রবর্তন ঘটায়। কিন্তু পরবর্তীতে এমন প্রজন্মের আবির্ভাব ঘটলো যারা বিভেদ, অনৈক্যের মানুষদের থেকে দ্বীন শেখা শুরু করলো। হ্যা এটা নতুন প্রজন্ম। এখন এই নতুন প্রজন্মের ব্যাপারে তিনি কী বলেন !?… তারা দেখতে পেল সেই বিষয়ের কদাকার চিত্র যা তাদের হাতে পৌছেছিল । তারা এখন আর এই কিতাবকে চমৎকার কিছু হিসেবে দেখে না। এই দ্বীনকে সুন্দর কিছু বলে মনে করে না। তারা আসলে ভয়ঙ্কর একটা রুপ তাদের সামনে দেখে থাকে। তো তাদের কী অবস্থা হয় জানেন ? এই পরবর্তী প্রজন্ম ? لفي شك منه তারা এ ব্যাপারে সংশয়তে ভোগে । পরবর্তী প্রজন্ম, তারা নিজেদের দ্বীনকেই সন্দেহ করতে শুরু করে। সুবহানাল্লাহ। এ কেমন মূল, যা পরিশোধ করতে হচ্ছে, এই অপরাধের দরুন ! এখানে এমন মানুষজন রয়েছে যারা দ্বীন...মু’জিযা
No Results Found
The page you requested could not be found. Try refining your search, or use the navigation above to locate the post.